Warning: file_put_contents(/data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/data/districts.json): failed to open stream: Permission denied in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/covid-19-bd-live.php on line 103
'নো' বল দেওয়ায় আম্পায়ারের বোনকে হত্যা! - Diner Sheshey 'নো' বল দেওয়ায় আম্পায়ারের বোনকে হত্যা! - Diner Sheshey
Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ২২শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার, ৬ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
এক্সক্লুসিভ ‘নো’ বল দেওয়ায় আম্পায়ারের বোনকে হত্যা!

‘নো’ বল দেওয়ায় আম্পায়ারের বোনকে হত্যা!


পোস্ট করেছেন: admin | প্রকাশিত হয়েছে: জুন ১, ২০১৬ , ১:৫০ অপরাহ্ণ | বিভাগ: এক্সক্লুসিভ


imageঅনলাইন ডেস্ক: অপরাধ মাঠে ‘নো’ বলের সঙ্কেত! আম্পায়ার হলে নিময়ের বাইরে বল গেলে এমন সঙ্কেত তিনি দিতেই পারেন। কিন্তু তারপর যা হলো তা শুনলে আম্পায়ার হওয়ার আশায় ছেড়ে দিবেন অনেকে। কারণ এই তুচ্ছ ঘটনায় ওই বোলার বিষ পান করিয়ে খুন করলো তার বোনকে।

ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের ছোট্ট গ্রাম জারারায়। আর এখানেই চলছিল জারারা প্রিমিয়ার লিগের খেলা। ১৪ মে শুরু হয়ে গত ৩০ মে শেষ হয় এই টুর্নামেন্ট।

গত ২৮ মে-র ঘটনা। খেলা শুরু হয়েছিল স্বাভাবিক ছন্দেই। ম্যাচে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আম্পায়ার রাজ কুমার একটি ‘নো’ বলের সঙ্কেত দেন। এতে রেগে যান বোলার সন্দীপ পল। আম্পায়ারের কাছে গিয়ে সিদ্ধান্ত বদলের দাবি জানান তিনি। কিন্তু তাতে রাজি হননি আম্পায়ার।

তখন সেই ক্রিকেটার আম্পায়ারকে হুমকি দিয়ে বলেন, তার এই ভুলের জন্য তাকে তার পরিবারের সদস্যকে হারাতে হবে। এই হুমকি শুনেও খুব একটা গুরুত্ব দেনননি সেই আম্পায়ার। ঠিক তার পরের দিন সেই আম্পায়ারের ১৫ বছরের বোন পূজা যখন তার বন্ধুদের সঙ্গে ফিরছিলেন তখন তাকে রাস্তায় আটকান সেই ক্রিকেটার। যাকে পূজা চিনত। তাই আপত্তিও করেনি। সন্দীপের দেওয়া কোল্ড ড্রিঙ্কও খেয়ে নেন। তাতেই মেশানো ছিল বিষ। সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয় পূজার।


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130