আজকের দিন তারিখ ২৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সোমবার, ১৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
অর্থ ও বাণিজ্য ধামরাইয়ে ওয়ালটন প্লাজার নতুন শাখা উদ্বোধন

ধামরাইয়ে ওয়ালটন প্লাজার নতুন শাখা উদ্বোধন


পোস্ট করেছেন: dinersheshey | প্রকাশিত হয়েছে: জুলাই ২৭, ২০২৩ , ৫:৪৮ অপরাহ্ণ | বিভাগ: অর্থ ও বাণিজ্য


দিনের শেষে প্রতিবেদক :  ঢাকার ধামরাইয়ের কাওয়ালীপাড়া বাজারে নতুন শাখা চালু করলো দেশে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের সর্ববৃহৎ বিক্রয় ও সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন প্লাজা। এই প্লাজা থেকে স্থানীয় গ্রাহকরা এখন সহজেই সাশ্রয়ী দামে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ওয়ালটন ব্র্যান্ডের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ফ্রস্ট ও নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি ও স্মার্ট টেলিভিশন, এয়ার কন্ডিশনার, লিফট, ওয়াশিং মেশিন, ওভেন, ব্লেন্ডার, গ্যাস স্টোভ, জেনারেটর, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, স্মার্টফোন ও ফ্যানসহ বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স, আইসিটি, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স পণ্য কিনতে পারবেন। কিস্তিতে পণ্য কেনার সুযোগসহ ৬ মাস পর্যন্ত জিরো ইন্টারেস্ট এবং কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষানীতির আওতায় বিশেষ সুবিধাও পাবেন ক্রেতারা।

বুধবার (২৬ জুলাই, ২০২৩), আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে ওয়ালটন প্লাজার নতুন শাখা উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও ঢাকা-২০ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা বেনজির আহমেদ, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) হুমায়ুন কবীর এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য বেনজির আহমেদ বলেন, দেশে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ বিরাজ করছে বলেই আজ ওয়ালটনের মতো প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে পারছে। ওয়ালটন এখন বিশ্বের সেরা ইলেকট্রনিক্স প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স জগতে একটি বিপ্লব এনে দিয়েছে ওয়ালটন। পাশপাশি সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে ওয়ালটন প্লাজা। তারা গ্রাহকসেবা এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে, একজন ক্রেতা বা তার পরিবারের কেউ মারা গেলে তাদের কিস্তির টাকা মওকুফ করে গ্রাহক পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। বিশ্বের অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান এই সেবা দিচ্ছে না। ক্রেতাকে এমন সুবিধা দেওয়ার বিষয়টি কোনো প্রতিষ্ঠান কল্পনাও করতে পারে না।

সবাইকে দেশে তৈরি পণ্য ব্যবহারের আহ্বান জানান জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান। তিনি বলেন, সবার ছোট ছোট অংশগ্রহণ দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে। সবার সহযোগিতায় এ দেশ অতি দ্রুত বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। দেশে ডলার সংকট হলেও দেখা যায়, বিদেশ থেকে প্রবাসীরা ডলার পাঠিয়ে আবার অর্থনীতিকে চাঙ্গা করেন। একইভাবে সবাই দেশের ভেতরে থেকে দেশে তৈরি পণ্য কিনে সহায়তা করেন, তাহলে দেশের অর্থনীতি ঠিক থাকবে। যত বেশি দেশি পণ্য ক্রয় করবেন, দেশে তত বেশি কারখানা গড়ে উঠবে। সেসব কারখানায় লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। সেজন্য দেশকে ভালোবেসে দেশের পণ্য কিনে দেশের টাকা দেশে রাখতে হবে। দেশের অর্থনীতিকে মজবুত করতে হবে।