আজকের দিন তারিখ ৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার, ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
অর্থ ও বাণিজ্য ওরিজা অ্যাগ্রো ও মাস্টার ফিড তুলবে ২০ কোটি টাকা

ওরিজা অ্যাগ্রো ও মাস্টার ফিড তুলবে ২০ কোটি টাকা


পোস্ট করেছেন: Dinersheshey | প্রকাশিত হয়েছে: আগস্ট ৩, ২০২১ , ১২:৫৩ অপরাহ্ণ | বিভাগ: অর্থ ও বাণিজ্য


দিনের শেষে প্রতিবেদক : স্মল ক্যাপ বোর্ডের আওতায় ওরিজা অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও মাস্টার ফিড অ্যাগ্রোটেক লিমিটেড পুঁজিবাজার থেকে তুলবে ২০ কোটি টাকা। কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান দুটি টাকা তুলবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) প্রতিষ্ঠান দুটিকে ১৪ জুলাই অনুমোদন দিয়েছে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এসএমই সেক্টরে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের সুযোগ সৃষ্টিতে ওরিজা অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজকে ১০ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলনের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। বিএসইসির নিয়ম অনুসারে কোম্পানিটি ১০ টাকা মূল্য ১ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে যোগ্য বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে টাকা উত্তোলন করবে। উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানি তার ব্যাংক ঋণ পরিশোধের পাশাপাশি মূলধন বৃদ্ধি ও ইস্যু ব্যবস্থাপনা খাতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ সময়কালে আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২পয়সা এবং পুনঃমূল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৯পয়সা। এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেনের তারিখ থেকে পরবর্তী তিন বছর ইস্যুয়ার কোম্পানি কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না। ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড ও সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড। এছাড়াও মাস্টার ফিড লিমিটেডকে ১০ কোটি টাকার মূলধন উত্তোলনের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। বিএসইসির নিয়ম অনুসারে কোম্পানিটি ১০ টাকা মূল্য ১ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে যোগ্য বিনিয়োড়কারীর কাছ থেকে এই অর্থ উত্তোলন করবে। উত্তোলিত টাকা কোম্পানিটি মূলধন বৃদ্ধি ও ইস্যু ব্যবস্থাপনা খাতে ব্যয় করবে। কোম্পানিটির ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ সময়কালে আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৮ পয়সা এবং পুনঃমূল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৮ পয়সা।
এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেনের তারিখ থেকে পরবর্তী তিন বছর ইস্যুয়ার কোম্পানি কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না। কোম্পানিাটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এনবিএল ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড ও এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনার ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।