Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ১৪ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার, ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
স্পোর্টস, স্পোর্টস লীড স্মারকগুলো বিক্রি করে দিচ্ছেন পেলে

স্মারকগুলো বিক্রি করে দিচ্ছেন পেলে


পোস্ট করেছেন: admin | প্রকাশিত হয়েছে: জুন ১, ২০১৬ , ৩:১৬ অপরাহ্ণ | বিভাগ: স্পোর্টস,স্পোর্টস লীড


অনলাইন স্পোর্টস ডেস্ক: ব্রাজিলের হয়ে তিন বার ফিফা বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছেন পেলে। খেলোয়াড়ী জীবনে জিতেছেন অনেক পুরস্কার। ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তির শোকেসে জমা আছে বেশ কিছু স্মারক। সেই স্মারক ও পুরস্কারগুলো বিক্রি করে দিচ্ছেন পেলে! লন্ডনে অনুষ্ঠ্যেয় নিলামে তোলা হচ্ছে স্মারকগুলো। সব মিলে ৭.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় হবে তার। দুই হাজারেরও বেশি আইটেমের স্মারক নিলামে তুলছেন দ্য ফিফা প্লেয়ার অব দ্য সেঞ্চুরি খ্যাত এই ফুটবলার।

মাত্র ১৫ বছর বয়সে সান্তোসের হয়ে অভিষেক হয় পেলের। ব্রাজিলের এই ক্লাবটির সঙ্গে অনেক সুখস্মৃতি রয়েছে তার। অনেক পুরস্কার ও স্মারক পেয়েছেন এই ক্লাব থেকে। ২০১৪ সালে ক্লাবটির আজীবন গ্লোবাল অ্যাম্বাসেডর হিসেবে তার নাম ঘোষণা করা হয়।

তিন বার বিশ্বকাপ জয়ের স্বীকৃতি হিসেবে জুলে রিমে ট্রফির রেফ্লিকাও তোলা হবে সেই নিলামে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, এটার মূল্যই হবে সবচেয়ে বেশি (৪ থেকে ৬ লাখ ডলার)। ১০০০তম গোল করা বল, বিভিন্ন ম্যাচে পরিধান করা জার্সি-বুট, বিশ্বকাপ মেডেলসহ আরো মূল্যবান স্মারক থাকছে নিলামে।

নিজেকে মানুষের মাঝে রেখে যেতে চান পেলে। অমর হয়ে থাকতে চান ৭৫ বছর বয়সী সাবেক ফুটবলার। স্মারকগুলো নিলামে তোলার কারণ জানতে চাইলে পেলে বলেন, ‘অর্জিত আয়ের বেশির ভাগই সান্তোস শহরে দাতব্যের জন্য দেয়া হবে। আমি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছি এ জন্য যে ভক্ত ও সংগ্রহকারীরা আমার ইতিহাসের একটা টুকরো পেতে পারে। আমার হস্তলিখিত স্মারকগুলো তারা জমিয়ে রাখবে। তাদের সন্তান আর আগামী প্রজন্মের সঙ্গে আমার গল্প শেয়ার করবে। এ ছাড়া নিলাম থেকে আয়ের একটি অংশ ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় শিশুরোগ সংক্রান্ত দাতব্য চিকিৎসালয় ‘পেকুয়েনো প্রিনসিপি’তে দান করা হবে।’


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130