Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ১৪ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার, ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
জাতীয় মোটর সাইকেলের মালিকের খোঁজে পুলিশ

মোটর সাইকেলের মালিকের খোঁজে পুলিশ


পোস্ট করেছেন: admin | প্রকাশিত হয়েছে: জুন ৬, ২০১৬ , ১:০৩ অপরাহ্ণ | বিভাগ: জাতীয়


tp - Copyচট্টগ্রাম: পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খাতুন ওরফে মিতু আক্তারকে খুনের পর চলে যাবার সময় দুর্বত্তরা মোটর সাইকেলটি নগরীর শুলকবহর এলাকায় ফেলে যায়। রাতে টহল দেয়ার সময় পুলিশ মোটর সাইকেলটি দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে।

পরে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করে মোটর সাইকেলটি দুর্বৃত্তদের ব্যবহৃত বলে নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ।

পুলিশ এখন মোটর সাইকেলটির মালিকের সন্ধানে নেমেছে।

রোববার (০৫ জুন) গভীর রাত ২টার দিকে শুলকবহর এলাকায় টহল দিচ্ছিলেন এস আই রবিউল হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচলাইশ থানা পুলিশের একটি টিম।

রবিউল বলেন, হঠাৎ মোটর সাইকেলটি আমার চোখে পড়ে। গভীর রাতে রাস্তার পাশে মোটর সাইকেলটি খোলা অবস্থায় রাখা দেখে আমার সন্দেহ হয়। বিষয়টি আমি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করি। তারপর মোটর সাইকেলটি নিয়ে থানায় যায়। সেখান থেকে নগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে পাঠানো হয়।

পাঁচলাইশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) গিয়াস উদ্দিন বলেন, ভিডিও ফুটেজে যে মোটর সাইকেলটি ব্যবহার করা হয়েছে বলে আমরা দেখেছি সেটি আর উদ্ধার হওয়া মোটর সাইকেলটি একই। সকাল মোটর সাইকেলটি রাস্তার পাশে পড়ে ছিল বলে আমরা জানতে পেরেছি।

‘খুন করে চলে যাবার সময় মোটর সাইকেলটি শুলকবহর এলাকায় দুর্বৃত্তরা ফেলে গেছে বলে আমরা ধারণা করছি। ’ বলেন এস আই রবিউল।

সিএমপি কমিশনার মো.ইকবাল বাহার বলেন, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটর সাইকেলটি উদ্ধার হয়েছে। এখন মোটর সাইকেলটির আদৌ রেজিস্ট্রেশন আছে কিনা, এটার মালিক কে সেই বিষয়টি আমরা তদন্ত করে দেখছি। অলরেডি একটা টিম এ বিষয়ে কাজ করছে।

রোববার (০৫ জুন) সকালে মাহমুদা খাতুনকে নগরীর ও আর নিজাম রোডে ছুরিকাঘাতসহ গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এরপর তারা মোটরসাইকেলে করে দ্রুত পালিয়ে যায়।


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130