Warning: file_put_contents(/data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/data/districts.json): failed to open stream: Permission denied in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/covid-19-bd-live.php on line 103
ভিডিও ফুটেজে তিন খুনীর ছবি, কিন্তু অস্পষ্ট - Diner Sheshey ভিডিও ফুটেজে তিন খুনীর ছবি, কিন্তু অস্পষ্ট - Diner Sheshey
Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ২২শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার, ৬ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
জাতীয় ভিডিও ফুটেজে তিন খুনীর ছবি, কিন্তু অস্পষ্ট

ভিডিও ফুটেজে তিন খুনীর ছবি, কিন্তু অস্পষ্ট


পোস্ট করেছেন: admin | প্রকাশিত হয়েছে: জুন ৬, ২০১৬ , ১১:০৮ পূর্বাহ্ণ | বিভাগ: জাতীয়


tpচট্টগ্রাম: পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খাতুন ওরফে মিতু আক্তারকে হত্যার বিষয়ে দেয়া প্রত্যক্ষদর্শীর জবানবন্দির সঙ্গে সিসি ক্যামেরার ফুটেজের মিল পেয়েছে নগর পুলিশ।

সিসি ক্যামেরার ফুটেজেও দেখা গেছে, বোরখা পরিহিত মাহমুদা ছেলেকে নিয়ে নিজের বাসার গলি থেকে বের হয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। রাস্তার বিপরীত প্রান্তে দাঁড়িয়ে আগে থেকেই এক যুবক তাকে অনুসরণ করে মোবাইলে কথা বলছিল। এরপর খুনের ফুটেজটি অস্পষ্ট পাওয়া গেলেও তিন খুনি মোটর সাইকেলে চড়ে পালিয়ে যাবার দৃশ্যটি ধরা পড়েছে সিসি ক্যামেরায়।

হত্যকাণ্ডের পর শুরুতেই সিএমপি কমিশনার ইকবাল বাহার ঘটনাস্থলে গিয়ে উপ কমিশনার (উত্তর) পরিতোষ ঘোষকে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহের নির্দেশ দেন।

হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলের আনুমানিক ১০০ গজ দূরে ওয়েল ফুড রেস্টুরেন্টের সিসি ক্যামেরায়ও কিছু দৃশ্য ধরা পড়েছে। বিপরীত দিকে প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের সিসি ক্যামেরায়ও বেশকিছু দৃশ্য ধরা পড়েছে। উভয় প্রতিষ্ঠান থেকে ফুটেজ সংগ্রহ করে নিয়ে যান নগরীর পাঁচলাইশ থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) ওয়ালিউল্লাহ।

উপ পুলিশ কমিশনার (উত্তর) পরিতোষ ঘোষ বলেন, ওয়েল ফুডের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ একেবারে অস্পষ্ট। প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়েরগুলোতে দেখা যাচ্ছে। সব ফুটেজ সংগ্রহ করে ডিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

হত্যাকাণ্ডের প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় নিরিবিলি হোটেলের কর্মচারি সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছিলেন, পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খাতুন ওরফে মিতু আক্তার (৩২) হত্যাকাণ্ডে অংশ নিতে মোটরসাইকেলে এসেছিল দুই খুনি। কিন্তু পালিয়ে যাওয়ার সময় গিয়েছিল তিনজন। আরেকজন আগে থেকেই স্থানীয় নিরিবিলি হোটেলের সামনে দাঁড়িয়ে মোবাইলে কথা বলছিলেন।

‘সকালে বাসা থেকে বেরিয়ে রেস্টুরেন্টে আসছিলাম। হঠাৎ নজরে পড়ে আমাদের হোটেলের নিচে অচেনা এক যুবক মোবাইল ফোনে কথা বলছেন। জিনসের প্যান্ট পরা ছিল। একটু পর সে রাস্তা পার হলো। তখনি দ্রুতগতির একটি মোটরসাইকেল এলো। এসময় ছেলের হাত ধরে হাঁটতে থাকা এক মাকে ধাক্কা দিল মোটরসাইকেলটি। ’ বলেন সিরাজুল।

সিরাজুলের বর্ণনার সঙ্গে সিসি ক্যামেরায় সংরক্ষিত দৃশ্যের হুবহু মিল পাওয়া গেছে। তবে মোটর সাইকেল দিয়ে ধাক্কা দেয়া, ছুরিকাঘাত ও গুলি করার বিষয়টি স্পষ্টভাবে সিসি ক্যামেরায় আসেনি।

সিসি ক্যামেরায় তিন খুনিকে মোটর সাইকেলে উঠে পালিয়ে যেতে দেখা গেছে, এর মধ্যে যে মোটর সাইকেল চালাচ্ছিল তাকে হেলমেট পরিহিত দেখা গেছে।

নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ কমিশনার মোক্তার আহমেদ বলেন, জঙ্গিরাই খুনের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে আমরা ধারণা করছি। এ ধারণা বিবেচনায় নিয়েই আমরা তদন্ত শুরু করেছি।


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130