Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ৬ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার, ২১শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাবিশ্ব, সারাবিশ্ব লীড বাঘ মন্দিরে অভিযান সমাপ্ত

বাঘ মন্দিরে অভিযান সমাপ্ত


পোস্ট করেছেন: admin | প্রকাশিত হয়েছে: জুন ৫, ২০১৬ , ১২:৫৩ অপরাহ্ণ | বিভাগ: সারাবিশ্ব,সারাবিশ্ব লীড


templeঅনলাইন আন্তর্জাতিক ডেস্ক: থাইল্যান্ডের বিতর্কিত বাঘ মন্দিরের সপ্তাহব্যাপী অভিযান সমাপ্ত হয়েছে। বন্যপ্রাণী উদ্ধারের ওই অভিযানে ১৪০টি বাঘ উদ্ধার করেছে দেশটির বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিভাগ।

শনিবার বন্যপ্রাণী পাচারের অভিযোগে তিন বৌদ্ধ ভিক্ষুসহ ২২ জনকে অভিযুক্ত করে থাইল্যান্ড পুলিশ। ওয়াত ফা লুয়াং তা বুয়া টাইগার টেম্পল নামের ওই মন্দিরে পর্যটকেরা অর্থের বিনিময়ে বাঘসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণী দেখতে আসেন। বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা এখানে বহু বাঘকে বশ করে রাখায় ওই মন্দিরটি পর্যটকদের কাছে টাইগার টেম্পল হিসেবে সুপরিচিত।

সম্প্রতি ওই মন্দির থেকে ৪০টি বাঘ শাবকের মৃতদেহ পাওয়া যায়। ওই মন্দির থেকে বাঘ শাবকের মৃতদেহ ছাড়াও আরো বেশ কিছু পশুর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মন্দিরের একটি ফ্রিজে ওই শাবকগুলোর মৃতদেহ সংরক্ষণ করা হয়েছিল।

দুই দশক ধরে পর্যটকদের কাছে এই মন্দিরটি বেশ সুপরিচিত। তবে এর আগে বৌদ্ধমন্দিরের ভিক্ষুদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে বাঘ রাখা এবং পশু পাচারের অভিযোগ আনা হয়।

বন্যপ্রাণী রক্ষায় নিয়োজিত কর্মীদের দাবী এখানে বন্যপ্রাণীগুলোকে প্রথমে চেতনা নাশক ইনজেকশন দেয়া হয়। এরপর স্ট্রেচারে করে খাঁচায় রাখা হয়। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেও ওই বৌদ্ধমন্দিরে অভিযান চালিয়েছিল বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষ। সে সময় সেখান থেকে শিয়াল, ভালুক ও ধনেশ পাখি উদ্ধার করে সরিয়ে নেয়া হয়।

বন্যপ্রাণী এভাবে সংরক্ষণ করা বেআইনী হলেও মন্দির কর্তৃপক্ষের এ নিয়ে কোনো মাথাব্যাথা ছিল না। তার কাছে বার বার বন্যপ্রাণীগুলো সরিয়ে নিতে সহায়তা চাওয়া হলেও তারা কোনো ধরনের সহায়তা করেনি।

পরে আদালতের নির্দেশে ওই মন্দিরে অভিযান শুরু করে পুলিশ। বন্যপ্রাণীগুলোকে সরকারি অভয়ারণ্যে ছেড়ে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিভাগ।


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130