Warning: file_put_contents(/data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/data/districts.json): failed to open stream: Permission denied in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/covid-19-bd-live.php on line 103
বাংলাদেশ-ভারত নৌ ট্রানজিট শুরু কাল - Diner Sheshey বাংলাদেশ-ভারত নৌ ট্রানজিট শুরু কাল - Diner Sheshey
Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ২২শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার, ৬ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
/////হাইলাইটস/////, জাতীয় বাংলাদেশ-ভারত নৌ ট্রানজিট শুরু কাল

বাংলাদেশ-ভারত নৌ ট্রানজিট শুরু কাল


পোস্ট করেছেন: admin | প্রকাশিত হয়েছে: জুন ১৫, ২০১৬ , ৭:৫৪ অপরাহ্ণ | বিভাগ: /////হাইলাইটস/////,জাতীয়


bangladeshকাগজ অনলাইন প্রতিবেদক: আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হতে যাচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ নৌ ট্রানজিট। নৌ প্রটোকল চুক্তি অনুযায়ী দুই দেশের মধ্যে এটি হবে নিয়মিত ট্রানজিট।

নৌ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এর আগেও দু-একটি ক্ষেত্রে নৌ ট্রানজিট দেওয়া হয়েছিল ভারতকে। তবে সেটা ছিল অনানুষ্ঠানিক। আনুষ্ঠানিকভাবে এবারই প্রথম মাশুলের বিনিময়ে ভারতের পণ্যবাহী জাহাজ বাংলাদেশের নৌ সীমানায় প্রবেশ করছে।

এরই মধ্যে ভারতীয় একটি জাহাজ বাংলাদেশের নৌ সীমানায় প্রবেশ করেছে বলে নৌ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। জাহাজটি আজ বুধবার রাতের যেকোনো সময়ে আশুগঞ্জে পৌঁছাবে। বৃহস্পতিবার সকালে জাহাজটি থেকে পণ্য খালাসের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হবে নৌ ট্রানজিটের।

আশুগঞ্জ বন্দরে ভারত থেকে আসা পণ্য খালাস করার পর বাসযোগে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে আগরতলায় যাবে।

এ বিষয়ে নৌ সচিব অশোক মাধব রায় বলেন, ভারতের সাতটি বন্দর থেকে পণ্য আসবে বাংলাদেশের আশুগঞ্জ বন্দরে। বাংলাদেশ থেকে সড়ক পথে পণ্য ভারতে যাবে।

তিনি বলেন, যেহেতু ভারত একটি বন্দর থেকে অন্য বন্দরে পণ্য পাঠাবে, তাই ভারতই ঠিক করবে কোন পণ্য ট্রানজিট হবে। তবে নিষিদ্ধ কোনো জিনিস পরিবহন করবে না তারা। সেটা নিশ্চিত করা হবে।

জানা গেছে, ১৯৭২ সালে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিতে ট্রানজিটের বিষয়টি উল্লেখ ছিল। এরপর ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় ট্রানজিটের বিষয়টি আবার আলোচনায় আসে। তবে ফি নির্ধারণ, অবকাঠামো দুর্বলতাসহ নানা সমালোচনার কারণে ট্রানজিট নিয়ে কেউ আর এগোয়নি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নৌ প্রটোকল চুক্তিতে বন্দর ব্যবহারের বিধান না থাকায় ভারতকে এতদিন তা দেওয়া সম্ভব হয়নি। ২০১৫ সালের জুনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরে এলে এই চুক্তি সংশোধন করে বাংলাদেশ। এরপর গত বছর দিল্লিতে মাশুল নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। মূলত এরপর থেকেই ট্রানজিটের বিষয়ে ভারত আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে বেশি।

সর্বশেষ দুই দেশের আলোচনার মাধ্যমে ট্রানজিটের রুট নির্ধারণ করা হয়েছে। ভারতের চেন্নাই, কৃষ্ণপত্তম, বিশাখাপত্তম, কাশিনাদা, প্যারা দ্বীপ, হলদিয়া ও কলকাতা নৌবন্দর থেকে পণ্যবাহী জাহাজ ভিড়বে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, মংলা, খুলনা, পায়রা, নারায়ণগঞ্জ, পানগাঁও ও আশুগঞ্জ বন্দরে। বন্দর থেকে পণ্য খালাস হলে বাংলাদেশি ট্রাক সেই পণ্য নিয়ে যাবে ভারতে।

পণ্যের শুল্ক, সড়ক ও বন্দর ব্যবহারের জন্য তিনটি পর্যায়ে ফি বা মাশুল নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রতি মেট্রিক টন পণ্যের জন্য শুল্ক ফি ধরা হয়েছে ১৩০ টাকা, রোড চার্জ প্রতি কিলোমিটারে ৫২ টাকা ২২ পয়সা, বন্দর ব্যবহারের জন্য ১০ টাকা পাবে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ১৯২ টাকা দিয়ে ভারতের এক মেট্রিক টন পণ্য বাংলাদেশ দিয়ে আবার ভারতে যাবে।

তবে নৌ মন্ত্রণালয় বা ট্যারিফ কমিশনের পক্ষ থেকে কোথায় এবং কীভাবে ফি আদায় করা হবে তা এখনো সুনির্দিষ্ট করে বলা হয়নি।


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130