Warning: file_put_contents(/data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/data/districts.json): failed to open stream: Permission denied in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/plugins/covid-19-bangladesh-live/covid-19-bd-live.php on line 103
ফুলন দেবীর হাতে ২০ ঠাকুর খুন : ৪৩ বছর পর রায় ঘোষণা - Diner Sheshey ফুলন দেবীর হাতে ২০ ঠাকুর খুন : ৪৩ বছর পর রায় ঘোষণা - Diner Sheshey
Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 124
আজকের দিন তারিখ ২২শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার, ৬ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাবিশ্ব ফুলন দেবীর হাতে ২০ ঠাকুর খুন : ৪৩ বছর পর রায় ঘোষণা

ফুলন দেবীর হাতে ২০ ঠাকুর খুন : ৪৩ বছর পর রায় ঘোষণা


পোস্ট করেছেন: dinersheshey | প্রকাশিত হয়েছে: ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২৪ , ৩:৩০ অপরাহ্ণ | বিভাগ: সারাবিশ্ব


দিনের শেষে ডেস্ক : আশির দশকে ধর্ষণের বদলা নিতে ২০ জনকে খুন করেছিলেন ফুলন দেবী ও তার দলের সদস্যরা। ওই হত্যাকাণ্ডের ৪৩ বছর পর সাজা ঘোষণা করলো ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের কানপুরের একটি আদালত। ওই ঘটনায় অভিযুক্তদের মধ্যে বর্তমানে দুজন বেঁচে আছেন। তার মধ্যে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন কানপুরের আদালত। এছাড়া প্রমাণের অভাবে অন্যজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস ও দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। উত্তরপ্রদেশের বেহমাই ওই হডত্যাকাণ্ড ঘটেছিল ১৯৮১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। ঠাকুর সম্প্রদায়ের উচ্চবর্ণের পুরুষদের হাতে গণধর্ষণের শিকার হয়েছিল ফুলন দেবী। আর গণধর্ষণের বদলা নিতে ২০ জন ঠাকুর সম্প্রদায়ের পুরুষকে এক লাইনে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করেছিল ফুলন দেবী এবং তার দলের সদস্যরা। ওই ঘটনায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছিল। ঘটনার চাপে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী ভিপি সিং। এ ঘটনায় ৩৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। তবে বিচার চলাকালীন ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে গণহত্যার সাথে জড়িত আর দুজন বেঁচে আছেন। এর মধ্যে একজন শ্যামবাবু কেওয়াত এবং অন্যজন বিশ্বনাথ। প্রথমজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা করেছেন কানপুরের দেহাতের অতিরিক্ত জেলা বিচারক অমিত মালব্য এবং দ্বিতীয়জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। এই মামলা চলাকালীন ২৮ জন সাক্ষীর মৃত্যু হয়েছে। ২০১২ সালে কানপুরের ওই আদালতে চার্জ গঠন হয়েছিল। অন্যদিকে, ওই হত্যাকাণ্ডের পরেই ফুলন দেবীর নাম দিকে দিকে ছড়িয়ে পরে। এরপরে একটি সাধারণ ক্ষমা প্রকল্পের অধীনে গণহত্যার দু’বছর পর মধ্যপ্রদেশে আত্মসমর্পণ করেছিলেন তিনি। ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত তিনি জেলে ছিলেন। পরে লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হন ফুলন দেবী। তার জীবনী নিয়ে লেখা বইটির নাম ছিল ‘ইন্ডিয়াস ব্যান্ডিট কুইন: দ্য ট্রু স্টোরি অফ ফুলন দেবী’। এরপর থেকে ফুলন দেবী ‘ব্যান্ডিট কুইন’ নামেও পরিচিত হয়েছিল। পরে ২০০১ সালে ফুলন দেবীকে গুলি করে হত্যা করে এক আততায়ী। ওই সময় তিনি লোকসভার সদস্য ছিলেন।


Notice: Trying to access array offset on value of type null in /data/wwwroot/dinersheshey.com/wp-content/themes/dinersheshey/panel/sit_style.php on line 130